১। এমনকি বোর্ড ও বৃত্তি পরীক্ষার সময়ও কর্মদিবসে শিক্ষার্থীরা যথাযথ ইউনিফর্ম পরে স্কুলে আসবে। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাইরে পাঠানোর সময় তাদের ইউনিফর্মে থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই তাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। ২। বাড়ির কাজ নিয়মিত করতে হবে। ৩। অভিভাবককে নিয়মিত ডায়েবি দেখতে হবে এবং শিক্ষকের মন্তব্য পড়ার পর তাদের স্বাক্ষর রাখতে হবে। ৪। অভিভাবক অধ্যক্ষ মহোদয়েরে সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা, কলেজ সমন্বয়কারী প্রতি রবিবার বেলা ১২.০০ টা থেকে ২.০০ টা পর্যন্ত যেকোনো একাডেমিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে। ৫। ক্লাস চলাকালীন স্কুল ক্যাম্পাসের বাইরে যেতে হলে অধ্যক্ষের অনুমতি লাগবে। স্কুল চলাকালীন ছুটির জন্য পিতামাতার উপস্থিতির লিখিত অনুমতির প্রয়োজন হবে। ৬। কোন অনুপস্থিতির জন্য অধ্যক্ষের অনুমতি প্রয়োজন হবে। অনুমতি ছাড়া ছুটির জন্য একজন শিক্ষার্থীকে জরিমানা করা হবে। ৭। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক,বন্দরটিলা শাখায় নির্ধারিত তারিখে নিয়মিতভাবে টিউশন ফি প্রদান করতে হবে অন্যথায় বিলম্ব জরিমানা ধার্য করা হবে। বিলম্ব জরিমানা জুলাই এবং অক্টোবর প্রাপ্ত করা হবে. ৯। পড়াশোনায় অমনোযোগীতা, অবাধ্যতা, অসদাচরণ, পরীক্ষায় জালিয়াতি এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই অপরাধের শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক টিসি দেওয়া হবে। ১০। শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত সময়ের আগেই কলেজে আসতে হবে। কলেজ শুরু হওয়ার সাথে সাথে গেট বন্ধ করে দেওয়া হবে। যৌক্তিক কারণ ছাড়া প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। যানজট কোনো যৌক্তিক কারণ নয়। ১১। যদি কোনো শিক্ষার্থী ক্লাসে কর্মদিবসের ন্যূনতম 60% উপস্থিত থাকতে ব্যর্থ হয়। তাকে পরবর্তী শ্রেণীতে উন্নীত করা হবে না। ১২। অনুপস্থিতির ছুটির জন্য কোন আবেদন মঞ্জুর করা হবে না যদি না এটি হাসপাতালে ভর্তির ঘটনা হয়। ১৩। ফলাফল প্রকাশের তারিখে কোনো শিক্ষার্থীর অভিভাবক উপস্থিত না থাকলে তাকে রিপোর্ট কার্ড দেওয়া হবে না।